বিশ্ব চিকিৎসক দিবস আজ শনিবার (৩০ মার্চ)। চিকিৎসা সেবা এবং স্বাস্থ্য সুরক্ষার ক্ষেত্রে ডাক্তার ও রোগীর সম্পর্ক হচ্ছে এ দিবসের অন্যতম প্রধান বিষয়।
১৯৩৩ সালে বিশ্ব চিকিৎসক দিবসটি পরিচিতি পায়। সেই অনুষ্ঠানেই প্রথম দিবসের স্বাস্থ্য সুরক্ষার ক্ষেত্রে ডাক্তার রোগীর সম্পর্কের ব্যাপারটি ব্যাপকভাবে আলোচিত হয়। ১৯৯০ সালে ৩০ অক্টোবর মার্কিন রাষ্ট্রপতি জর্জ বুশ (সিনিয়র) সে দেশে ৩০ মার্চকে জাতীয় ডাক্তার দিবস পালনের জন্য আইন পাস করেন। এ ছাড়া ভারতে এই দিন ১ জুলাই তারিখে কিংবদন্তি চিকিৎসক ও পশ্চিমবঙ্গের দ্বিতীয় মুখ্যমন্ত্রী ডা. বিধানচন্দ্র রায়ের সম্মানার্থে পালন করা হয়। অন্যদিকে স্পেন, কিউবা এবং আর্জেন্টিনায় ৩ ডিসেম্বর পালিত হয় চিকিৎসক দিবস। ডা. কার্লোস জুয়ান ফিনলের জন্মদিন উপলক্ষে পালিত হয় দিনটি। তিনি মশাবাহিত ভাইরাস যে হলুদ জ্বরের কারণ সেটি আবিষ্কার করেছিলেন। এ ছাড়া ইরানে ২৩ অগাস্ট পালন করা হয় বিশ্ব চিকিৎসক দিবস। বাংলাদেশে জাতীয় চিকিৎসক দিবস পালিত হয় ২৪ অক্টোবর।
যুক্তরাষ্ট্রে ১৮৪২ সালের ৩০ মার্চ শল্য চিকিৎসায় প্রথম ইথার অ্যানেস্থেসিয়া ব্যবহার করেছিলেন ডা. ক্রফোর্ড ডব্লিউ লং। ঘটনাটি স্মরণীয় করে রাখতে সেই দিনটিকেই তারা বেছে নিয়েছিলেন। উদ্দেশ্য ছিল ডাক্তারি পেশাকে সম্মান জানানো। সেবা দিয়ে রোগীদের সারিয়ে তোলা এসব মহৎ মানুষদের কার্ড, ছোটো উপহার কিংবা সংবর্ধনা ইত্যাদি দিয়ে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা।
মন্তব্য করুন
খবরের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, দৈনিক করতোয়া এর দায়ভার নেবে না।